শনিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৬

Youtube এর চ্যানেলি হতে পারে আপনার লাইফ ইনস্যুরেন্স

সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি, আমি মোঃ হাবিবুর রাহমান দিপু । এই টিউটোরিয়েলে আমি আপনাদের বোঝাবো ও দেখাবো, কিভাবে একটি ভিডিও চ্যানেল হতে পারে আপনার সারাজীবনের আয়ের পথ । এই জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু জানতে হবে না…।।

শুধু আপনার মেধা ও আমার টিউটোরিয়েলকে কাজে লাগিয়ে অনলাইনে গড়ে তুলতে পারেন, আপনার জীবনের অব্যর্থ আয়ের পথ । tutordipu অনেকে আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে,

ww

এই টিউটোরিয়ালে যা যা থাকছে

১। এই টিউটোরিয়ালটি আসলে কি ও কাদের জন্য
২। ভিডিও কন্টেন্ট তৈরির আইডিয়া কিভাবে বের করবেন
৩। ভিডিও কন্টেন্ট কিভাবে তৈরি করবেন
৪। ইউটিউব চ্যানেল তৈরির এ টু জেড টিউটোরিয়াল
৫। ভিডিও মার্কেটিং কিভাবে করবেন
৬। আয়ের উৎস ও পেমেন্ট মেথড  
৭। আমার কিছু কথা ও কিছু পরামর্শ

hqdefault আর সাথে থাকছে ৪ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের এই পূর্ণাঙ্গ কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল !!!

১। এই টিউটোরিয়ালটি আসলে কি ও কাদের জন্য

অনলাইন ভিডিও যে ভাবে তার আপন গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, এটিকে নিয়ে আমাদের ভালোভাবে ভাবার সময় এসেছে। আমেরিকার নেটওয়ার্ক ইকুইপমেন্ট কর্পোরেশন Cisco–এর মতে, ২০১৭ সালের মধ্যে সারা বিশ্বের ৬৯% ইন্টার্নেট ট্রাফিক আসবে ভিডিও মার্কেটিং থেকে। পরিসংখ্যান দেখে তারা আরও বলেছে, তারা অনুসন্ধান করে আরও জানতে পেরেছে, যেভাবে ভিডিও মার্কেটিং-এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে, সেইভাবে অন্য কোন কিছুর জনপ্রিয়তা এই ভাবে বাড়ে নি । কারণ, বিষয় বস্তুকে গ্রাহকদের কাছে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে ভিডিও মাধ্যম তুলনাহীন।
এই টিউটোরিয়ালটিতে মূলত কিভাবে ভিডিও তৈরি, ভিডিও চ্যানেল তৈরি এবং ভিডিও মার্কেটিং করে আয় করা যায় তা শিখানো হবে । কিন্তু তাই বলে আপনাদের ভিডিও এডিটর মাস্টার হতে হবে না…।। বা অন্য কারো ভিডিও চুরি করতে হবে না…।। understand তবে হ্যাঁ, লাইফটাইম আরনিং এর জন্য যা যা করা প্রয়োজন তা আমি পুরো টিউটোরিয়ালে বুঝিয়ে দিয়েছি …।।
এখান আসা যাক, এই টিউটোরিয়ালটি আসলে কাদের জন্য ??? আমার মতে, ষষ্ঠ বা সত্তম শ্রেণীর ছাত্র থেকে শুরু করে ৪৫ বছরের মানুষও চাইলে কাজটি শুরু করতে পারবেন ।
মানে আমাদের দেশের গৃহিণী, কর্মজীবী, …… যে কেউ কাজটি শুরু করতে পারবেন । কারণ, আমি আপনাদের জন্য সেভাবেই টিউটোরিয়ালটি তৈরি করে দিয়েছি, যাতে আপনারা জিরো থেকেই শুরু করতে পারেন ।

২। ভিডিও কন্টেন্ট তৈরির আইডিয়া কিভাবে বের করবেন

ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার জন্য আইডিয়া বের করা হল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় । আবার কারো কাছে অনেক কঠিন বিষয় । কারণ, তা না হলে, কি করে, মানুষ  অন্য কারো ভিডিও নিজের নামে চালিয়ে দেয়……… মানে চুরি করেন ।
আর বিশ্বের সামনে নিজের সাথে সাথে দেশকেও চোর উপাধিতে ভূষিত করেন ।
তাই আজ আমি আপনাদের হেল্প করব, কিভাবে ভিডিও কন্টেন্টের জন্য আইডিয়া বের করবেন । আমি আপনাদের সাথে আইডিয়া বের করার দুইটা পদ্ধতি শেয়ার করব । একটা হল, যেটা ৮০% ইন্টারনেট মার্কেটার ব্যবহার করে থাকে । নিছ সিলেকশন, মার্কেট রিসার্স, কম্পেটিটর অ্যানালাইস…… ইত্যাদি ইত্যাদি ।
ভঁয় পাবেন না ভিডিও টিউটোরিয়ালটি খুব ভালভাবে বিষয়গুলো বুঝাতে চেষ্টা করেছি ।।
images
আরেক পদ্ধতি হল, আমার । মানে, ইমেইল মার্কেটার হাবিবুর রাহমান দিপুর পদ্ধতি । আপনি যা করেন, মানে আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ, সেই বিষয়ে আপনি ভিডিও করতে পারেন । ধরেন আপনি, ভাল রান্না করতে পারেন, মানুষকে হাসাতে পারেন, আপনি গান গাইতে পারেন, আপনি ভাল মাছ ধরতে পারেন, আপনি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়্যার, উকিল বা কোন কর্মজীবী হতে পারেন, শিক্ষক বা ছাত্র হতে পারেন বা এমন একটা কাজ বা যা আপনি সবচেয়ে ভাল পারেন ।
মানে ঐ কাজটা, যে কাজটার জন্য আপনার কাছের মানুষরা প্রায়ই আপনাকে বলে, তুমি এই বিষয়টা খুবভাল জানো !
সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করে মার্কেটিং করেন……। দেখেবেন, আপনি তো ম্যাগার, পুরাই হিট !!
আরেকটা ভুল ধারণা আপনাদের মাঝ থেকে দূর করে দেই । আমার মত অনেকের  এই ভুল ধারনাটা আছে বা ছিল যে, অনলাইনে আয় করতে হলে ওয়েব ডিজাইন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও, ইমেইল মার্কেটিং, অ্যানিমেশন ……… ইত্যাদি ইত্যাদির যে কোন একটি সেকশনের কাজ শিখে কাজে বা অনেকের কাছে মার্কেটপ্লেসে ঝাঁপিয়ে পড়া ।
কিন্তু, আমি যা বুঝি অনলাইন বা ইন্টারনেট হল একটা প্রযুক্তি । আর, এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আমরা আমাদের কাজের বিনিময়ে বৈদেশিক অর্থ আয় করতে পাড়ছি । যেহেতু, আমরা অনলাইন বা ইন্টারনেট প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে আয় করতে পাড়ছি তাহলে, কেন আমাকে ওয়েব ডিজাইন বা গ্রাফিক্স ডিজাইন, কেনই বা আমাকে এসইও, ইমেইল মার্কেটিং ……… শিখতে হবে ???
আমি যে বিষয়ে জানি সেই বিষয়ে কাজ করলেই তো হয় । মানে, ধরেন, আপনি ফাইনেন্সের ছাত্র বা চাকুরিজীবী । আপনি মার্কেটপ্লেসগুলোতে ফাইনেন্সের কাজগুলো করুন । কেন আপনি, বেচারা ওয়েব ডিজাইনার বা গ্রাফিক্স ডিজাইনারের ভাত মারবেন !!!
আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ, সেই বিষয়ের কাজ করেন । তাহলে ভাল ফল পাবেন । বিশ্বাস করেন, মন থেকে একটা কথা বলছি, প্রথম থেকেই যদি এই বিষয়টা ভালভাবে বুঝতাম তাহলে, আজ ইমেইল মার্কেটার না হয়ে, টেক্সটাইল স্পেস্যালিস্ট হাবিবুর রাহমান দিপু নামে পরিচিত হতাম । কি তাই তো !!!
দিন দিন আমার কাজের অভিজ্ঞতা বাড়ত, আর সাথে সাথে বাড়ত আমার কাজের বিভিন্ন ভিডিও টিউটোরিয়াল, পরামর্শ টিউটোরিয়াল, টেক্সটাইল প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারতাম, মানুষের ভালোবাসা পেতাম …… অনেক পুরুস্কার পেতে পারতাম !! dipu এখান আপনি বলতে পারেন আপনার কাজের ডিম্যান্ড নাই, কিন্তু অন্য কাজের ডিম্যান্ড আছে । অন্য কাজটা হল ঐ যে, মানে ঐ যে, ওয়েব ডিজাইন বা গ্রাফিক্স ডিজাইন, এসইও বা ইমেইল মার্কেটিং……… আর না হয় যেটাই বর্তমানে বেশি আয় করা যায় !!!
বন্ধুরা আপনারা জানেন কি, বাঁশের বাঁশি সুর শোনার জন্য যেমন শ্রোতা আছে,  তেমনি আবার সেক্সওফোনের সুর শোনার শ্রোতাও আছে ।
আব্দুল আলীম, ফরিদা পারভিনের গান শোনার জন্য যেমন শ্রোতা আছে, তেমনি আবার হৃদয়খান, আরিফিন রুমি বা মমতাজের গান শোনার শ্রোতাও আছে । মানে যার যার মার্কেট তার তার কাছে……।।
তাই আপনার কাজেরও কেউ না কেউ ক্লাইন্ড ।। বুঝতে পেরেছেন ।।
মানে আপনারও মার্কেট আছে ……।। ঠিক আছে ।। তাহলে আজ থেকেই শুরু করুন ।

৩। ভিডিও কন্টেন্ট কিভাবে তৈরি করবেন

সাধারণত দুইভাবে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করা যায় । এক, আপনার একটা ভাল  মানের ভিডিও ক্যামেরা এবং মোটামুটি একটি ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যারের কাজ জানলেই হল । আপনি চাইলে শুরুটা আপনার স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়েও শুরু করতে পারেন । কথায় আছে, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় ।
দুই, আপনি একটি স্ক্রীনক্যাপচার সফটওয়্যার দিয়ে আপনার কম্পিউটারের স্ক্রীন রেকর্ড করে ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাতে পারেন ।
ভঁয় পাবেন না ভিডিও টিউটোরিয়ালটিতে আমি আপনাদের ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ও স্ক্রীনক্যাপচার সফটওয়্যার দুইটারই ব্যবহার ভালভাবে দেখিয়ে দিয়েছি । অনেক বলতে পারেন আমি তো কম্পিউটারের বিশেষ কোন কাজ পারি না, তাহলে আমি স্ক্রীন রেকর্ড করে কিভাবে ভিডিও টিউটোরিয়াল বানাবো ??
আপনি যে কাজ জানেন সেই কাজের তথ্য দিয়ে একটি পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড তৈরি করে এবং তার সাথে আপনার কথা রেকর্ড করে ভিডিও টিউটোরিয়াল বানিয়ে নিন । ইংলিশে কথা দিতে চাইলে ইংরেজী ভাষার ওপর একটা স্পোকেন  ও ফনেটিক্সের কোর্স করে ফেলতে পারেন । Child listening
আর যারা ইংরেজী জানেন না বা এই মুহূর্তে শিখতে পারছেন না, তারা বাংলাতেই প্রথমে শুরু করে এবং সাথে সাথে পরিশ্রম ছাড়া একটা ইংরেজী শেখার একটা টিপস দিতে পারি !!!
আর তা হল, আপনি যখনি ফ্রী টাইম পাবেন, তখনই হেডফোন দিয়ে শুধু ইংরেজী শুনবেন । হতে পারে টিউটোরিয়েল, মুভি, নিউজ বা যা আপনার ভাল লাগে শুনতে …।
আর সাথে আপনার ভাইবোন, বন্ধু বা প্রিয় মানুষের সাথে একটা সময় ইংরেজীতে দুজনে কথা বলবেন । কিন্তু এমন কোন বন্ধুকে আপনার ইংরেজীতে কথোপকথনের জন্য পার্টনার বানাবেন না, যে আপনাকে এই বিষয়ের জন্য উপহাস করবেন……মনে থাকবে ।
একটা বিষয় আপনি কখনও চিন্তা করেছেন, আপনি কিভাবে বাংলায় কথা বলেন, জাপানিরা কিভাবে জাপানি ভাষায় কথা বলে, চাইনারা কিভাবে চাইনিজ ভাষায় কথা বলে…।। মানে সে আগে ভাষা শিখেছে তারপর কথা বলছে ???
না ।
সে জন্মের পর থেকে তার আসে-পাশের মানুষের কথা শুনে শুনে কথা বলা শিখে যাই । ঠিক তেমনি আজ থেকেই আপনি শুরু করে দিন কোন কিছু বা যা আপনার ভাল লাগে এমন কোন ইংরেজীতে মুভি, নিউজ বা টিউটোরিয়েল শুনতে এবং  কথোপকথন করুন আপনার প্রিয় মানুষের সাথে ।
এক মাস পর থেকেই দেখবেন আপনিও ইংরেজীতে কথা বলতে শুরু করবেন ইনশাল্লাহ ।

৪। ইউটিউব চ্যানেল তৈরির এ টু জেড টিউটোরিয়াল

ভিডিও চ্যানেলের জন্য আপনি ইউটিউব, ভিমিও, ডেইলি মোশন বা এই জাতীয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ব্যবহার করতে পারেন । তার মধ্য থেকে আমি এই টিউটোরিয়ালের শুধু ইউটিউব চ্যানেল নিয়ে আলোচনা করেছি । কারণ, ইউটিউবে প্রতি মাসে প্রায় ১ (এক) বিলিয়নের বেশি ইউনিক ভিজিটর আসে !!!
ইউটিউব চ্যানেল তৈরির জন্য আপনার একটি জিমেইল অ্যাকাউন্ট হলেই হবে । আশা করি, আপনাদের সবার কাছে জিমেইল অ্যাকাউন্ট আছে । প্রথমে আপনি আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে ইউজার নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে ইউটিউবে লগইন করুন এবং creator studio ক্লিক করুন । তারপর যে পাইজ আসবে সেখান থেকে create your youtube channel এ ক্লিক করুন এবং আপনার পছন্দের নাম মানে ইউটিউব চ্যানেলের নাম দিন ।
তৈরি হয়ে গেল আপনার ইউটিউব চ্যানেল ।
youtube এবার আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলের প্রোফাইল ও কভার পিকচার দিন । প্রোফাইল পিকচারে আপনি আপনার কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের লোগো ব্যবহার করবেন (আপনি নিজে লোগো বানাতে না পারলে কাউকে দিয়ে তৈরি করিয়ে নিন)এবং আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বা যে বিষয়ে আপনার ভিডিও থাকবে তার বিভিন্ন feature দিয়ে সুন্দর একটি কভার পিকচার তৈরি করে নিন ।
আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে feature ভিডিও, ফেসবুক, টুইটার, ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারবেন । এছাড়া বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিডিও এর জন্য আলাদা প্লেলিস্ট ব্যবহার করতে পারবেন । আরও অনেক কিছুই করতে পারবেন …… সে সব বিষয় ভিডিওটা দেখলেই বুঝতে পারেন ।

৫। ভিডিও মার্কেটিং কিভাবে করবেন

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করার পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে তা মার্কেটিং করা । কারণ, আপনি আপনার ভিডিও মার্কেটিং না করলে আপনার ভিডিও কনটেন্টগুলো কে দেখবে বা কিভাবে জানবে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে এত সুন্দর সুন্দর ভিডিও কনটেন্ট আছে ?
কথায় আছে, প্রচারেই প্রসার । যা ১০০% সত্যি ।।
যেমন ধরুন, আপনি আমাকে ইমেইল মার্কেটার হাবিবুর রাহমান দিপু হিসাবে জানেন । কারণ, আমি ইমেইল মার্কেটিং এর টিউটোরিয়েল প্রকাশ করেছি এবং তার প্রচার করেছি আপনাদের কাছে । 4490268_G আমি অনলাইনে অনেক ধরনের কাজ করি, আপনারা কিন্তু আমাকে শুধু ইমেইল মার্কেটার হিসাবে জানেন । হয়ত বা আজকের টিউটোরিয়েলের জন্য আমাকে অনেকে ভিডিও মার্কেটার হাবিবুর রাহমান দিপু হিসাবে জানবেন ।
কারণ, এই যে প্রচার করলাম……।
তাহলে বুঝতে পেরেছেন , ভিডিও মার্কেটিং বা আপনার ভিডিও এর প্রচার কতটা জরুরি !! আপনার ভিডিও প্রচারের জন্য আমার দৃষ্টিতে সবচেয়ে ভাল মাধ্যম হল সোশ্যাল মিডিয়া (ফেসবুক, টুইটার, গুগলপ্লাস, পিন্টারেস্ট ইত্যাদি)।
কারণ, আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করলে আপনার বন্ধুরা তা দেখতে পারবেন এবং তা ভাল লাগলে সেও শেয়ার করবে……… এভাবে আপনার ভিডিও এবং ভিডিও চ্যানেল দিন দিন পপুলার হয়ে যাবে ।
এখান অনেকেই বলবেন, এতই সহজ । শেয়ার করলাম আর শেয়ারের বন্যা বইয়ে  গেলে……!!!
কথাটা ১০০% সত্যি ।
কখনই বন্যা বইবে না যে পর্যন্ত আপনি আপনার লাভের কথা চিন্তা করে ভিডিও বানাবেন ও তা প্রচার করবেন । তবে, সেইদিন আপনার ভিডিও শেয়ারের বন্যা বইবেই, যেদিন থেকে আপনি অন্যের উপকারের জন্য বা কোন প্রকার সেবা প্রদানের জন্য বা আনন্দদায়ক কিছু ভিডিও তৈরি করে সবাইকে উপহার দেওয়া শুরু করেবেন……।। তখন অটো শেয়ারিং হতে থাকবে ।
বুঝা গেল কি ?
একটা উদাহরন দিয়ে বুঝিয়ে দিচ্ছি……। ধরুন, যদি আমি ‘দিপু বিস্কুট’ নামে বিস্কুট তৈরি করে বাজারে বের করি । তাহলে শুরু দিকে আমার অনেক মার্কেটিং করতে করতে পাগল হয়ে যেতে হবে ……।। তারপর হয়ত এক সময় (যদি সঠিক পরিকল্পনামত কাজ করা হয়) দেখা যাবে সাফল্যের মুখ !! ww আর কাল যদি ইউনিলিভার কোম্পানি ‘লিভার বিস্কুট’ নামে বিস্কুট তৈরি করে বাজারে বের করল । তা কিন্তু মার্কেট পেতে বেশি দিন লাগবে না ।
কারণ, তাদের আগের প্রোডাক্টগুলোর গুনগত মানের জন্য কম্পানির একটা ব্র্যান্ডিং বা রেপুটেশন তৈরি হয়ে আছে……।।
মানে যাই দিবেন তাই পাবলিক খাইব !! বুঝছেন বিষয়টা ।।
এছাড়া, আপনি আপনার ভিডিও এবং চ্যানেল প্রমোট করার জন্য গুগলপ্লাস ও ফেসবুকে গ্রুপ এবং পেইজ তৈরি করতে পারেন বা গুগল হাংআউট ব্যবহার করে আপনার ফ্রেন্ড ও ফ্যান নিয়মিত যোগাযোগ এবং একটা ভাল সম্পর্ক স্থাপন করতে পারেন । এতে আপনি তাদের পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সেই অনুযায়ী ভিডিও তৈরি করতে পারেন ।
আপনার চ্যানেলের ৬ মাস বা ১ বছর হলে আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারদের নিয়ে একটা মিটআপ বা চায়ের আড্ডা দিন । সবার আলোচনার মাধ্যমে আপনি ডে বাই ডে সুন্দর সুন্দর তৈরির অ প্রচারের আইডিয়া পাবেন এবং দেখা যাবে, যাদের নিয়ে মিটআপ বা চায়ের আড্ডা দিবেন, তারাও আপনার ভিডিও সবসময় শেয়ার বা আপনার ভিডিও চ্যানেলের প্রচার করবে । ww এছাড়া, আপনি আপনার ভিডিও চ্যানেলের জন্য একটা ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানাতে পারেন এবং তা শেয়ার করে আপনার ভিডিও চ্যানেলকে জনপ্রিয় করতে পারেন ।
কোন ব্লগসাইট, ফোরাম বা অ্যানসার সাইটে যদি আপনার ভিডিও চ্যানেল সম্পর্কিত কোন বিষয় থাকে, সেখানে একটি সুন্দর কমেন্ট করে আপনার ভিডিও চ্যানেলের লিঙ্ক দিতে পারেন । এতে আপনার ভিডিও ভিউ এবং ভিডিও চ্যানেল দিন দিন পপুলার হতে থাকবে ।
মনে রাখবেন, একেকটা ভিডিও আপনার একেকটা সম্পদ । আজ চারাগাছ হলেও কাল কিন্তু ফল দিয়ে ভরিয়ে দিতে পারে । শুধু দরকার সঠিক পরিচর্যা । তাই আর দেরি না করে আজ থেকে শুরু করে দিন………।।
আর গড়ে তুলুন আপনার লাইফ ইনস্যুরেন্স । মানে ভিডিও চ্যানেল !!

৬। আয়ের উৎস ও পেমেন্ট মেথড

কথায় আছে, হাত থাকলে ভাতের অভাব হয় না । আবার অনেকে বলে ভালভাবে কাজ জানলে কাজের অভাব হয় না । তাহলে বুঝতেই পারছেন, আপনি যদি সঠিক পরিকল্পনা করে ভালভাবে কাজটা শুরু করেন এবং যথার্থ পরিশ্রম করেন তাহলে আয়ের উৎসের অভাব হবে না ।
ð  আপনি আপনার ভিডিওকে গুগল অ্যাডসেন্সের অ্যাড ব্যবহার করে আয় করতে পারেবেন । সেই অর্থ চেকের মাধ্যমে ওঠাতে পাবেন ।
ð  আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট কোম্পানির (অ্যামাজন, ক্লিকবাঙ্ক, কমিশন জংশন ইত্যাদি) প্রোডাক্টের ভিডিও তৈরি ও তার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক প্রছারের মাধ্যমে মানে ঐ প্রোডাক্ট বিক্রির কমিশন অর্জন করে আয় করতে পারেবেন । সেই অর্থ চেক বা পেয়েনিওর কার্ড দিয়ে ওঠাতে পাবেন ।
ð  আপনি আপনার নিজের প্রোডাক্টের প্রচার ও তা বিক্রি করে আয় করতে পারেবেন ।
ð  আপনার ভিডিও চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বেশি করে লোকাল বা ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির প্রচার করে আয় করতে পারবেন ।
ð  এছাড়া যারা মার্কেটপ্লেসে কাজ করেন তারাও ভিডিও কনটেন্ট এবং ভিডিও মার্কেটিং এর অনেক কাজ করতে পারবেন ।
মোট কথা, টাকার পিছনে না ছুটে, কাজের পিছনে ছুটুন……।। টাকা আপনার পিছনে ছুটবে । ww এছাড়া ডে বাই ডে নতুন নতুন তথ্য বা টিউটোরিয়েল প্রদান, শুধু এই বিষয়ে ভাল করা জন্য, আপনাদের ভিডিও কনটেন্ট এবং ভিডিও মার্কেটিং করতে গিয়ে বিভিন্ন প্রবলেমের সমাধান বা উত্তর দেওয়ার জন্য একটা ক্লোস গ্রুপ তৈরি করছে ।
যার নাম “ভিডিও মার্কেটারস বিডি” । এই গ্রুপে জয়েন করে আপনার প্রবলেমগুলো শেয়ার করেন । আমি সবার প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব এবং এই বিষয়ে আপডেট টিউটোরিয়েল দেব ।

৭। আমার কিছু কথা ও কিছু পরামর্শ

সবার আগে একটা কথা বলতে চাই……আপনি কারো ভিডিও চুরি করে আপনার ভিডিও চ্যানেলে আপলোড করবেন না । কারণ, কথা আছে, চোরের দশদিন আর সাধুর একদিন……।।
একটা কথা মনে পড়ে গেল, বেশ কিছু দিন আগে আমার এক ফ্রেন্ড বলল, সে ভিডিও চুরি করে তার ভিডিও চ্যানেলে আপলোড করে গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে আয় করছিল । কিন্তু হঠাৎ করে (চুরির কারণে) তার গুগল অ্যাডসেন্সের অ্যাকাউন্ট ব্যান্ করে দিছে……।
তখন আমি তাকে বললাম ইসসসসস…।। (আর মনে মনে বলছি, খুব ভাল হইছে শা…টুট টুট…টুট…. চোর)
সে বলল, তোর কথা শুনে যদি ভালভাবে নিজের ভিডিও বানাতাম তাহলে আর এমন হত না …।।
আমি বললাম, তাহলে এবার থেকে চুরি না করে নিজে নিজে ভিডিও তৈরি করেন এবং আপনি আপনার লাইফ ইনস্যুরেন্স নিশ্চিত করুন । একবার ভেবে দেখেছেন কি, আপনার প্রিয়জনকে যদি কেও চোর বলে তাহলে আপনার শুনতে কেমন লাগবে !!!!
তাই আজ থেকেই আপনি আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি ব্যবহার করে ভিডিও তৈরি করুন । আরেকটা কথা, আপনারা আপনাদের ভিডিও প্রচার করবেন ঠিকই …।। কিন্তু তা যেন স্পেমিং বা মানুষের বিরক্তির কারণ না হয় ।
মানে, আমরা অনেক সময় দেখি ফুল বিক্রির ফেসবুক গ্রুপে অনেকে কম্পিউটার বা মোবাইল বিক্রির বিজ্ঞাপন দিয়ে আছে …।। মানে প্রচারের নামে কাওকে বিরক্ত করা যাবে না ……।। আর কোন কিছুই অতিরিক্ত করা ভাল না ……।।
যেটা মানুষ স্বাদরে গ্রহন করবে টা শেয়ারও করবে…… ঠিক আছে ।।
পরামর্শ হিসাবে আরেকটা কথা, পরের আন্ডারে কাজ করার চেয়ে নিজের ব্যবসা শুরু করা ভাল । তাহলে আপনিও আমার মত বলতে পারবেন, আমি কোন মার্কেটপ্লেসের ওয়ার্কার  নই…… আমি একজন অনলাইন বিজনেসম্যান …।। ঠিক আছে ।।
20150129_152753

আর এই টিউটোরিয়েলটি আমার প্রিয় ইকরাম ভাই কে উৎসর্গ করলাম ।।

কাজ করতে গেলে প্রবলেমে পড়লে আমাদের অনলাইন আরনিং বিডিগ্রুপে প্রশ্ন করেন, আমি আপনাদের সবার প্রশ্নের উত্তর দেব ইনশাল্লাহ । আর আরেকটা কথা এই পোস্ট ও ভিডিও টিউটোরিয়েলে কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না ।
বাঙালিদের একটি বদ অভ্যাস …… তা হল তারা শেয়ার করতে ভুলে যায়…… তাই এই বদ অভ্যাস দূর করুন………… মোঃ হাবিবুর রাহমান দিপু
সবাই ভাল থাকবেন । আল্লাহ্‌ হাফেজ ।।

শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬

এবারে নিজে নিজেই যে কোন উইন্ডোজ এর ফাইল পেন্ড্রাইউভ এ বুট করুন, একবারে সহজে

এবারে নিজে নিজেই যে কোন উইন্ডোজ এর ফাইল পেন্ড্রাইউভ এ বুট করুন, একবারে সহজে
আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে মাত্র এক ক্লিকে কিভাবে বুটএকটি করবেন পেন্ড্রাইভ।
পেন্ড্রাইভ কেন বুট করতে হয় তা নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। শুধু এটা বলতে চাই windows দেয়ার জন্য এর কোন বিকল্প নেই।
পেন ড্রাইভ বুট দেয়া অনেক সময় ঝামেলার আবার অনিরাপদ ও বটে। কারন এতে pendrive অনেকের নস্ট হয়ে যায়। তাই আজ অত্যান্ত সহজ আর নিরাপদ উপায় নিয়ে এলাম। প্রথমে নিচের সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।

download বুট পেনড্রাইভ

size:৮৪৭ kb
ইন্সটল করার দরকার নাই। কারন এটি portable software. তাই বুট করতে পিসি তে pendrive লাগান। তারপর এই সফটওয়্যার টি ওপেন করুন।এবারে iso image লেখা অপশনে আপনার যে কোন উইন্ডোজ এর আই এস ও ফাইল সিলেক্ট করুন।   সবথেকে নিচে লেখা স্টার্ট বাটন ক্লিক করলেই বুট হয়ে যাবে। এটা অনেকটা মেমোরি ফরমেট দেয়ার মত। নিচের ফটো এর মত।
Screenshots 
nnnnn
Requirements:
  • Windows  ISO file –
  • Rufus – It helps to create bootable flash drive – Download from here
  • USB Flash Drive/Pen Drive – minimum 8GB capacity.

আজ এই পর্যন্ত, ভাল থাকবেন সবাই। আল্লাহ হাফেজ।

এবার হ্যাক করুন freebitco.in এর multiply btc আর উপার্জন করুন হাজার হাজার সাতোশি।

বিটকয়েন উপার্জন ১০গুন বৃদ্ধি করুন… আপনি সহজেই বিটকয়েন ইনকাম করে নিজেই নিজের দৈনন্দিন খরচ যেন বহন করতে পারেন এর জন্যই আমাদের ছোট্ট এই আয়োজন।

আপনি এ পেইজ থেকে নিয়মিত এড দেখে প্রতিদিন মাত্র ৭০ মিনিটে 70000-100000 satoshi উপার্জন করতে পারবেন। আসুন জেনে নিই বিটকয়েন সম্পর্কে…

১বিটকয়েন= 528 us dollar= প্রায় ৪২৪০২ টাকা

10000000 satoshi= 1bitcoin
1000Msatoshi= 1bitcoin
আমি আপনাদের বিটকয়েন কিভাবে খুব সহজে বেশি ইনকাম করতে পারবেন তার কিছু উপায়ও বলে দিবো…
প্রথমেই নিচের লিংক থেকে একটা একাউন্ট রেজিঃস্ট্রেশন করুন

Coinbase

coibase এর নির্দেশনা অনুসরণ করুন এবং wallet address কপি করে কোথাও সেভ করে রাখুন। 

এবার চলুন দেখে নিই কিভাবে freebitco.in এর multiply btc হ্যাক করবেন।

আগেই বলে নিই multiply btc hack করার জন্য অবশ্যই আপনার কম্পিউটার থাকতে হবে।
প্রথমে ফ্রিবিটকোতে আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে ক্লিক করুন।
এবার আপনার ব্রাউজার যদি মজিলা ফায়ারফক্স হয় তবে ctrl+shift+i একসাথে চেপে console নিয়ে আসুন।আর গুগল ক্রোম হলে ctrl+shift+j একসাথে চাপুন।নিচের মত পেইজ পাবেন। তবে ভুল করেও কেউ got it এ ক্লিক কইরেন না।তাহলে কিন্তু হ্যাকিং ট্রিক কাজ করবে না।
এবার নিচের বক্স এ কার্সর নিয়ে যান।আর নিচে কোড টুকু কপি করে নিয়ে ctrl+v ক্লিক করে ঐ বক্সে পেস্ট করে enter দিন।
bconfig = {
maxBet: 0.00005551,
wait: 300,
toggleHilo:false
};
hilo = 'hi';
multiplier = 2;
rollDice = function() {
if ($('#double_your_btc_bet_lose').html() !== '') {
$('#double_your_btc_2x').click();
multiplier++;
if(bconfig.toggleHilo)toggleHiLo();
} else {
$('#double_your_btc_min').click();
multiplier = 2;
}
if (parseFloat($('#balance').html()) < (parseFloat($('#double_your_btc_stake').val()) * 2) || parseFloat($('#double_your_btc_stake').val()) > bconfig.maxBet) {
$('#double_your_btc_min').click();
}
$('#double_your_btc_bet_' + hilo + '_button').click();
setTimeout(rollDice, (multiplier * bconfig.wait) + Math.round(Math.random() * 100));
};
toggleHiLo = function() {
if (hilo === 'hi') {
hilo = 'hi';
} else {
hilo = 'hi';
}
};
rollDice();
এখন আপনাকে আর কিছু করতে হবে না।কম্পিঊটার নিজেই এমন টেকনিকে গেমস খেলতে শুরু করবে যে,আপনার লসের সম্ভাবনা একে বারেই নেই। তবে হ্যা... এই গেমস শুরু করার আগে আপনার ব্যলেন্স কমপক্ষে ১০হাজার করে নিন।তাহলে আপনার রিস্ক একেবারেই থাকবে না বললেই চলে।তবে আপনি চাইলে ১হাজার দিয়েই শুরু করতে পারেন।আশা করি লস হবে না।
বিঃদ্রঃ আপনার ব্যলেন্স ৬০হাজার+ হয়ে গেলে এই কোড এ 5551 এর জায়গায় 35551 দিন।
আর ইসলামে জুয়া খেলা সম্পুর্ণ হারাম।শুধু জানার জন্য টিউন টি করলাম।যাদের মন চায় শুধু তারাই খেলুন।আপনার পাপের দায়ভার আমি নিতে পারবো না।
ধন্যবাদ সবাইকে।দেখা হবে পরের টিউনে।সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

বুধবার, ৬ জুলাই, ২০১৬

3 মিনিটে ইনকাম করুন 1 mBTC

আসছালামুওলাইকুম, আসা করি সবাইভাল আছেন।  আমিও আল্লহার রহমতে অনেক ভাল আছি। আপনাদের জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ  মোবারক

টিউন টা ঈদ এর দিনেই দিয়ে দিলাম। এই কারনে একটু সজিয়ে গুছিয়ে লিখতে পারলাম না।
কেন, এই টীউটোরিয়াল টা টাকা দিয়ে শিখাতে চেয়েছিল, সে টা আমি হারে হারে, বুঝে গেছি। ভাল মানুষের কোন দাম নাই। যত আপনি রিয়েল ট্রাস্টেড হন না কেন। আপনার মধ্যেও কিছু গুনাবলি আছে, যে টা তে মানুষ কষ্ট পায়। আপনি না জেনে না শুনে সবাইকে যে কোন জিনিস বলেন। আর যদি আপনি বলেন,  আমি ফান করতে পছন্দ করি। এই টা কেঊ মেনে নিবে?????
আমি যখন ফেসবুকে পোষ্ট করলাম, তখন অনেকেই, আমাকে উলটা পালটা কমেন্ট করেছিল, এই সব কারনেই, সেই ভাই টার মন খারাপ হয়ে গেছে, অনেকেই এই সব কারনে ব্লগিং ছেরে দেয়। সেই কারনেই  হয় তো বা উনিও আমাকে ফ্রীতে শিখান নাই। যাই হক এই টা আমার ব্লগ এ ছারব, আর আপনাদের কে ইমেইল করে বলে দেব।

আমি ফেসবুক পোষ্টে বলে দিয়েছিলাম, ৩ মিনিট এ ১ বিটিসি।
আমি কিন্তু ইনভেষ্ট এর কথা উল্লেখ করি নাই। আপনাকে অবশ্যাই জেনে নিতে হবে এত টাকা পেতে হলে, ইনভেষ্ট করতেই হবে। ইনভেষ্ট ছাড়া ৩ মিনিট এ ১ বিটিসি আয় করা সম্ভব না। আপনার নুন্যতম জ্ঞান টুকো থাকলে, আপনি এই টাই 'বিস্ব শাস' করবেন যে এই খানে অবশ্যাই ইনভেষ্ট করতে হবে। যেমন অনলাইনে অনেকেই বলে থাকে, BTC আছ, BTC লাগবে, তার মানে উনার কি সেই বড় ১ BTC লাগবে নাকি????
আবার আমার পোষ্ট এর কথা অনুযাই ১ বিটিসি ইনকার  হতেও পারে। যদি আপনি বিনা ইনভেষ্ট এ আগে কিছু mBTC earn করে থাকেন। তার পর ঐ mBTC দিয়ে গেম খেলে আপনি ৩ মিনিটেই ১ বিটিসি আয় করতে পারবেন। সে টা অনেক পরের কথা।

আমি আজকে এমনি এক সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। যা দিয়ে আপনি সত্ত্যই  বিনা ইনভেষ্ট এ mBTC সহ, BTC আয় করতে পারবেন।
আমি আপনাদের কে কিছু কথা বলি, যা আমাকে ঐ ভাই টা আমাকে বলেছিল, যে এই খানে টাকা ইনকাম অনেক, আমি আপনাকে এমন ভাবে শিখায় দেব,  প্রথমেই বেশি ইনকাম করতে দেব না।
আমি বললাম কেন? বেশি ইনকাম করতে দিবেন না কেন ভাই? যবাবে উনি বলল। যে খানে বেশি লাভ আছে সেখানে ক্ষতিও আছে।
যা আমি কাজ করার পর বুঝলাম ক্ষতি টা কি। একটা কথা আমরা সবাই জানি, লোভে পাপ পাপে মৃতু,
তাই আপনারা আমার এই টিউটোরিয়াল দেখে বেশি লোভ করবেন না। তা হলে সবাই, ইনকামে ব্যর্থ হয়ে যাবেন। এই টা প্রথামিক অবস্থায়, কম কম ইনকাম করার চেষ্টা করবেন। তার পর আপনি কয়েক বার উত্তোলন করে বা কাজ ভাল করে শিখে তখন বেশি বেশি গেমে বাজি ধরবেন। তখন ভাল গেমার হয়ে গেলে, প্রতি বাজিতেই ১ BTC করে ইনকাম করা কিছুই না।
এখানে mBTC =  $0.68
BTC=$678
CAD = $0.76
EUR= $1.1
সময়ের সাথে সাথে ডলার এর মান কমা বাড়ার কারনে, এই পরিশংখান এলো মেলো হতে পারে। আপনারা এইটার রিয়েল খবর পেতে বা দেখতে চাইলে, এই খান থেকে দেখতে পারেন।
এই লিংক থেকে দেখে নিবেন http://youmeandbtc.com/bitcoin-converter/convert-btc-mbtc-bits-satoshis-usd/  
দুঃখিত, এখনো আমি আপনাদের কাছে সাইটারা নামি বললাম না। সাইট টা হল।
https://pocketdice.io/
এই টাতে রেফারেল ইনকাম টা কি রকম জানি না। রেফারেল এ ডুকলে কার ক্ষতি আছে আজ পর্যন্ত কার কাছে শুনি নাই, বা দেখিও নাই। আর এই সাইডে রেফারেল ইনকাম হলে অনেক আগেই এই সাইডের নাম জানতাম।  আপনাদের ইচ্ছা হলে আমার রেফারেল এ ডুকবেন না হলে না ডুকবেন। আমার রেফারেল লিংক
 https://pocketdice.io/?r=ec6813586e
এই সাইট থেক যে ভাবে ইনকাম করবেন।
নিচের শর্ট টা দেখেন।



১। আপনারা দেখতে পারছেন আমার নতুন একটি প্রফাইল, যেটাতে ০.০০০০০ mBTC user name. mostakin45bd.... এই আইডি দিয়ে আমি কাজ করব, আর আপনাদের কে রিভিঊ তুলে ধরব।
২। ঐ স্কির্ন  শর্টেই আমি দেখিয়েছি। এই টা একটা ডাইস, অই খানেই মুল কার্যক্রম, এই টা ভাল ভাবে সাজাতে পারলেই ইনকাম ঠেকায় কে। আমি যে ভাবে দিয়েছি আপনারা সে ভাবেই দিতে পারেন।
৩। নিচে আরেকটা বক্স ঐ খানেও দেখতে পারছেন। Get Free Bitcoins এই খান থেকে আপনারা ফ্রী তে ১০০০ Shatoshi Free te niben.
৪। আবার নিচে দেখেন বলে দিয়েছি, এটাও একটা ডাইশ।
এই ডাইসের কাজ টা আমি আপনাদের কে দেখাচ্ছি।
ডাইশের মধ্যে এই রকম লেখা আছে।
Min     /2        0.00469    *2   Max  তার সাইড এই আছে, Auto Play,  Risk, Roll
এইখানে আপনি প্রথম ডাইস ঠিক থাকলে, auto paly দিয়ে কাজ করতে পারেন। আপনার ইনকাম হবে। তার চে বেশি বেশি ভাল হয় আপনি যদি Roll এ কিলিক করে ইনকাম করেন।
ধরুন আপনি roll এ কিলিক করে কাজ করছেন আর এমন সময় আমনার ফিল ভাল, তাই আপনি গেম এ আরো mBTC বাজি ধরতে চান। তাহলে, Max এ কিলিক করলে, আপনার সব mBTC ধরা হবে। যদি আপনি হেরে জান তাহলে সব শেষ হয়ে যাবে। এই কারনে। *২ তে কিলিক করবেন। অর্থাৎ আপনি যদি ১০ mBTC কাজ করেন, তাহলে আপনি *২ তে কাজ করলে, আপনার ২০ mBTC বাজি ধরা হবে, আপনি যদি হেরে যান আপনার ২০ mBTC চলে যাবে। আর যখন দেখলেন আপনার খালি চলেই যাচ্ছে, তাহলে, আপনি, /2 বা Min এ কিলিক করতে পারেন। /২ তে কিলিক করলে। আপনি আবার ১০ এ নেমে আসবে, অর্থাৎ ২০/২= ১০ এ নেমে আসবানে। শুন্য ০ mBTC দিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনাকে Min e click korte hobe.
আপনি দেখলেন শুন্য দিয়ে বা ৪ -৮ mBTc দিয়ে ইনকম হচ্ছে আবার সাথে সাথেই আপনি *২ তে কিলিক করে ইনকাম বৃদ্ধি করতে পারেবেন।

এই গেল কাজের নিয়োম। আমি ঐ একি একাউন্ট এ কাজ করে দেখেন ১০০০ সাতোশি দিয়ে ২২৭০৩ শাতোশি ইনকাম করে ফেলছি। নিচে তার স্কির্ন শর্ট।









আপনারা ইনকম করতে থাকুন, মনে করেন যে এই টা টাকা দিয়ে কোর্স করে শিখেছি। আমার নেক্সট টার্গেট  freebitco.in এর কালি লিন্যাক্স হ্যাকিং টিউন করব, আপনাদের চাওয়ার উপর। অনেকেই বলেছে, freebitco.in এ নাকি, ৫/৬ টাকা ইনকাম হয়। কালি স্কির্প্ট ব্যবহার করলে, গেম এ শুধু আপনি জিতবেন। তা হলে এই টিউটোরিয়াল, টা নেক্সট কোন একদিন শেয়ার করা যাবে।
আমার টিউন টা ট্রাস্টেড গুরুপের এডমিন দের   জন্য তৈরি করি নাই। উনারা  দালাল। কারন, ডলার সেন্ড করলে, কিছু টাকা লাভ নেয়। যার কারনে, এই ট্রাস্টেড নামের সাথে জরিত, প্রকৃত পক্ষে চোর বাটপার। ৩ চোরের সাথে আমার কথা কাটা কাটি হয়েছে, (কিন্তু এক জন মরশেদ ভাই খুভ ভাল মানুষ), উনাদের মনে মরিচা ধরা, ব্যবহারেই, মানুষের বংসের পরিচয়।
দেখতে দেখতে অনেক লিখে ফেলছি। সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
ঈদ মোবারক

রবিবার, ৩ জুলাই, ২০১৬

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন?

অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন করবেন।
Earn-Money-Form-Youtube
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে কি আয় করা সম্ভবঃ এ বিষয়টি নিয়ে লেখার আগে আমি অনেক বাংলা সাইট Research করে দেখেছি। বিভিন্ন জন তাদের সাইটে বিভিন্ন চাতুরীর কথা লিখেছেন যে, কিভাবে বাংলাদেশ হতে YouTube এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হয়। আসলে YouTube এর মাধ্যমে এখনো বাংলাদেশ থেকে টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশে এখনো YouTube Monetization সাপোর্ট দিচ্ছে না। সে জন্য যে যতই চাতুরীর কথা বলুক না কেন সাধারণ কোন Channel দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা অাদৌ সম্ভব নয়। তবে আপনি যদি আপনার YouTube Channel টিকে ভালমানের একটি Channel হিসেবে YouTube এর কাছে প্রমান করতে পারেন তাহলে YouTube আপনাকে তাদের নিজে থেকে Monitization এর জন্য অফার করবে। কেবল তখনই আপনি বাংলাদেশ থেকে YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। YouTube Monetized সাপোর্টকৃত দেশগুলির নাম দেখে আসতে পারেন।

 কিভাবে আয় করবেনঃ

  1. YouTube Channel তৈরীঃ প্রথমেই আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি YouTube Channel তৈরী করে নিতে হবে। YouTube.Com এ গিয়ে Gmail ID এর মাধ্যমে Signup করলেই আপনার YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে।
  2. YouTube Partner হওয়াঃ তারপর বামপাশের অপশন হতে My Channel এ ক্লিক করলে আপনার YouTube Channel টি দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির নামের উপরে Video Manager নামে আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে Partner Verified করতে হবে। Partner Verified না করলে আপনার ভিডিও গুলিকে Monetized করতে পারবেন না। 
  3. ভিডিও আপলোড করাঃ এখন আপনার ভিডিওটি আপলোড করুন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
  4. AdSense এ Apply করাঃ এখন আপনাকে আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন আবার বামপাশের Channel অপশন হতে Monetization অপশনে ক্লিক করে ডানপাশে Enable Monetization বাটন হতে Monetization একটিভ করে নিতে হবে। তারপর নিচের দিকে How Will Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন। সেখানে associate an AdSense account এ ক্লিক করে Next ক্লিক করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই আপনার AdSense Request চলে যাবে। এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার AdSense Approve এর মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসবে।

 কিভাবে এই আয় বাড়াবেনঃ

  1. ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
  2. নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
  3. ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
  4. ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ যেহেতু YouTube হচ্ছে Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এর সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।